প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ ২০১২ সালে এই ধরনের সংলাপ হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। দীর্ঘ ১২ বছর পর আয়োজিত এই সংলাপে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিকল্পনা ও দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের রূপরেখা নির্ধারণ করা হবে।
সাম্প্রতিক সময়ে দুই দেশই পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নে আগ্রহ দেখিয়ে আসছে। আসন্ন সংলাপ সেই প্রচেষ্টারই একটি অংশ, যার লক্ষ্য হলো দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ককে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির পররাষ্ট্র সচিব আমনা বেলুচ। তবে সংলাপটি সুনির্দিষ্টভাবে কবে এবং কোথায় অনুষ্ঠিত হবে, সে বিষয়ে এখনো কিছু জানানো হয়নি।
সংলাপে দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর করা, যৌথ মিনিস্ট্রিয়াল কমিশন পুনরায় চালু করা এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়ে সমন্বয় বৃদ্ধির জন্য একটি কার্যকর প্ল্যাটফর্ম তৈরির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
এছাড়া, আগামী ২২ থেকে ২৪ এপ্রিল পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ইশহাক দার বাংলাদেশ সফর করবেন। তার এ সফরকে পাকিস্তান সরকার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের একটি বড় সুযোগ হিসেবে দেখছে।
এই উদ্যোগগুলো দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী ও টেকসই সম্পর্ক গঠনের পথ সুগম করবে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় সহযোগিতা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
0 মন্তব্যসমূহ